ঢাকা১৮ ডেস্কঃ এই ড্রোনটি এমনভাবে তৈরী করা হয়েছে যাতে আপদকালীন সময়ে গ্রাউন্ড ট্রুপস এয়ার সাপোর্টের জন্য দ্বিতীয় পক্ষের সাথে যোগাযোগ না করেই স্বল্প পরিসরে নিজেরাই নিজেদের এয়ার সাপোর্ট নিশ্চিত করতে পারেন।
পাশাপাশি এন্টি ট্যাংক রোলের জন্য এটি খুবই যুগোপযোগী কারণ এর রেন্জ প্রায় ১৫ কিঃমি; বর্তমানে অন্য কোন ATGM এর এত বিশাল রেন্জ নেই। ওজন কম এবং আকারে ছোট হওয়ায় সহজে বহনযোগ্য।
এছাড়া এর টিউবলন্চ সিস্টেম এর মাধ্যমে সহজেই যেকোন গাড়ী বা পেট্রোল বোট হতে ফায়ার করা সম্ভব। সুইসাইড ড্রোন হওয়ায় এর ফ্লাইট টাইম প্রায় ৫০ মিনিট। অর্থাৎ একটি শেল ৫০ মিনিট ধরে আকাশে ভেসে নিজের টার্গেট খুঁজে বের করে আচমকা হামলে পড়তে সক্ষম।
প্রয়োজনে শুধু রিকন মিশন পরিচালনা করেই বেজে ফেরত আসতে সক্ষম। আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্রে সুইসাইড ড্রোনের ব্যবহার প্রতিনিয়ত বেড়ে চলছে। যার সাম্প্রতিক উদাহরণ আর্মেনিয়ার যুদ্ধক্ষেত্র।
[ঢা-এফ/এ]